বিয়ের জন্য কাশ্মীরি মেয়ে আনতে পারব: বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী

৩৭০ ধারা বিলোপ করে জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন বিল পাশ করিয়েছে ভারত সরকার। যা অনুযায়ী, এবার কাশ্মীরে জমি কিনে বসবাস করতে পারবেন দেশের অন্য রাজ্যের নাগরিকরা। পাশাপাশি কাশ্মীরের বাইরে বিয়ে করলে সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত হতেন সেখানকার যুবতীরা। সেই আইনও বাতিল হয়ে গিয়েছে। এরপরই কাশ্মীরের যুবতীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য শুরু হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে।
সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের এক অনুষ্ঠানে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপির নেতা মনোহর লাল খাট্টার বলেছেন, ‘এখন আমরা বিয়ের জন্য কাশ্মীরি মেয়ে আনতে পারব।’ তাঁর এ আপত্তিকর মন্তব্যে ইতিমধ্যে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
এদিকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রীর কাশ্মীরি মেয়েদের নিয়ে করা মন্তব্যকে ‘জঘন্য’ আখ্যা দিয়েছেন।
কাশ্মীরি মেয়ে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য: জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ
সাধারণ জনগণের মন্তব্য সমূহ নিচে দেয়া হলো
১) ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর ততকালীন পূর্ব পাকিস্থান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে উ্চ্চ শিক্ষিত হিন্দুশ্রেনী ভারতে চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশের প্রায় ৯০% অশিক্ষিত কৃষক ও ভূমীহীন শ্রনী ছিল । বর্তমানে বাংলাদেশে সর্বাধিক প্রথম প্রজন্মের শিক্ষিত শ্রেনী। অথচ ভারত কয়েক প্রজন্মই শিক্ষিত শ্রনীর জনগোষ্ঠি থাকা সত্তেও সেখানকার মানুষ এমন বর্নবাদী হয় কি করে ? কাশ্মীরি নারী, কাশ্মীরি ফর্সা নারী এবং ইচ্ছা হলেই তাদের বিয়ে করতে পারা- এ যেন দাসপ্রথার অন্যরুপ । ধিক ধিক ওরে শতধিক তোদের, কুলংগার রাজনীতিবিদ।
২) বিজেপি নেতারা এখন সাইকো সবাই!
৩) অসুস্থ মন-মানসিকতা।
৪) ভারতীয় রাজনীতিবিদদের বর্ণবাদী চেহারা এখন ক্রমেই উন্মোচিত হচ্ছে।
















