শেখহাসিনা বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী
আর.এফ.এন নিউজ :
শেখ হাসিনা বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী
বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে মনোনীত করেছে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গবেষণা সংস্থা দ্য স্ট্যাটিসটিক্স। গবেষণা সংস্থাটি তাদের গবেষণার মাধ্যমে এ মনোনয়ন দেওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে মন্ত্রিসভা। গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার সাপ্তাহিক নিয়মিত বৈঠকে এ অভিনন্দন জানানো হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম প্রেস ব্রিফিংয়ে একথা জানান। এটাকে সরকারের অর্জন হিসেবে মন্তব্য করে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে সরকারের অর্জন জনগণকে উৎসর্গ করেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারের অর্জনে দেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা আস্থা রেখেছে বলেই অর্জন সম্ভব হয়েছে। তবে বাংলাদেশের এই অর্জন অনেক আগেই সম্ভব হতো বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিসভার বৈঠকের শুরুতেই তিনি বলেন, ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট না এলে বাংলাদেশ আরো আগেই লক্ষ্য অর্জন করতে পারতো।
জাতিসংঘের উন্নয়নের সব সূচকে বাংলাদেশ তার লক্ষ্য পূরণ করে এগিয়ে আছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের সব সূচক পূরণ করে এখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশ। এ অর্জনে গতকাল অভিনন্দন প্রস্তাব গ্রহণ করে মন্ত্রিসভা। বলা হয়, এই ধারাবাহিকতা আরো ছয়বছর অব্যাহত থাকলে ২০২৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চূড়ান্ত স্বীকৃতি পাবে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হতে জাতিসংঘ নির্ধারিত সূচকগুলো বাংলাদেশ শুধু পূরণই করেনি, অনেক ক্ষেত্রে এগিয়েও আছে।
এদিকে নতুন ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিমালা ২০১৮’-র খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটি একটি ব্রডবেইজ (বিস্তৃত) নীতিমালা। সুনির্দিষ্টভাবে আইনের মতো নয়, নীতিমালা হওয়ায় জেনারালাইজ ফর্মে এটি আনা হয়েছে। এটি বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে দেওয়া হয়েছে। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু একটি নীতিমালা দিয়ে গেছেন। তার ওপর ভিত্তি করে আরো বিস্তৃতভাবে নতুন নীতিমালাটি করা হয়েছে।
নীতিমালার শুরুতে থাকা মুখবন্ধ তুলে ধরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এই নীতিমালায় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনায় সরকারের সাধারণ রূপরেখা বর্ণিত হয়েছে। এর লক্ষ্য জাতীয় অগ্রগণ্যতা, আইনি কাঠামো ও সম্পদের ভিত্তিতে সশস্ত্রবাহিনীর যথাযথ ভূমিকায় গণমতের প্রতিফলন ঘটানো। এই প্রতিরক্ষা নীতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিম-লে দেশের প্রতিরক্ষা পরিবেশ সম্পর্কে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করবে। এছাড়া এই দলিল সার্বিক পরিসরে প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগের চলমান ও পরিকল্পিত সক্ষমতা ও ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা দেবে।
মুখ্য জাতীয় মূল্যবোধসমূহ, জাতীয় লক্ষ্য ও প্রতিরক্ষার উদ্দেশ্য, জাতীয় স্বার্থ, বাংলাদেশের প্রতিরক্ষার মৌলিক বিষয় এগুলো নীতিমালার মধ্যে আনা হয়েছে। প্রতিরক্ষা সক্ষমতা অর্থাৎ সশস্ত্রবাহিনীর মূল সক্ষমতা কী হবে, যুদ্ধকালীন সশস্ত্রবাহিনী কীভাবে মোতায়েন হবেÑ এসব বিষয়ে নীতিমালায় বিস্তারিত বলা হয়েছে। শফিউল আলম বলেন, সামরিক ও অসামরিক সম্পর্ক কী হবে, সশস্ত্রবাহিনী ও নাগরিকদের সঙ্গে সম্পর্ক কী হবেÑ এটা আরেকটা চ্যাপ্টারে বলা হয়েছে। গণমাধ্যমের সঙ্গে সামরিক সম্পর্ক কী হবে সেটাও ডিটেইল করা আছে।
মন্ত্রিসভায় ভেজাল সার বিক্রির দায়ে সাজার মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবে আগে যে সাজার পরিমাণ ছিল ছয় মাস, এখন তা বাড়িয়ে দুই বছর করার কথা বলা হয়েছে। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ২০০৬ সালের এই আইন সংশোধন করা হচ্ছে। সংশোধনীর উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভেজাল সার বিক্রি করলে আগে ছয় মাস কারাদ- ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দ-ে দ-িত করার বিধান ছিল। এখন সাজার মেয়াদ বাড়িয়ে দুই বছর কারাদ- এবং পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দ-ে দ-িত করার বিধান করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া এ সার ব্যবস্থাপনা দেখার জন্য ১৫ সদস্যের কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ১৭ সদস্যের কমিটি করতে প্রস্তাব করা হয়েছে।
জাতিসংঘের উন্নয়নের সব সূচকে বাংলাদেশ তার লক্ষ্য পূরণ করে এগিয়ে আছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের সব সূচক পূরণ করে এখন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশ। এ অর্জনে গতকাল অভিনন্দন প্রস্তাব গ্রহণ করে মন্ত্রিসভা। বলা হয়, এই ধারাবাহিকতা আরো ছয়বছর অব্যাহত থাকলে ২০২৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চূড়ান্ত স্বীকৃতি পাবে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নশীল দেশ হতে জাতিসংঘ নির্ধারিত সূচকগুলো বাংলাদেশ শুধু পূরণই করেনি, অনেক ক্ষেত্রে এগিয়েও আছে।
এদিকে নতুন ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিমালা ২০১৮’-র খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটি একটি ব্রডবেইজ (বিস্তৃত) নীতিমালা। সুনির্দিষ্টভাবে আইনের মতো নয়, নীতিমালা হওয়ায় জেনারালাইজ ফর্মে এটি আনা হয়েছে। এটি বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে দেওয়া হয়েছে। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু একটি নীতিমালা দিয়ে গেছেন। তার ওপর ভিত্তি করে আরো বিস্তৃতভাবে নতুন নীতিমালাটি করা হয়েছে।
নীতিমালার শুরুতে থাকা মুখবন্ধ তুলে ধরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এই নীতিমালায় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনায় সরকারের সাধারণ রূপরেখা বর্ণিত হয়েছে। এর লক্ষ্য জাতীয় অগ্রগণ্যতা, আইনি কাঠামো ও সম্পদের ভিত্তিতে সশস্ত্রবাহিনীর যথাযথ ভূমিকায় গণমতের প্রতিফলন ঘটানো। এই প্রতিরক্ষা নীতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিম-লে দেশের প্রতিরক্ষা পরিবেশ সম্পর্কে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করবে। এছাড়া এই দলিল সার্বিক পরিসরে প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগের চলমান ও পরিকল্পিত সক্ষমতা ও ভূমিকা সম্পর্কে ধারণা দেবে।
মুখ্য জাতীয় মূল্যবোধসমূহ, জাতীয় লক্ষ্য ও প্রতিরক্ষার উদ্দেশ্য, জাতীয় স্বার্থ, বাংলাদেশের প্রতিরক্ষার মৌলিক বিষয় এগুলো নীতিমালার মধ্যে আনা হয়েছে। প্রতিরক্ষা সক্ষমতা অর্থাৎ সশস্ত্রবাহিনীর মূল সক্ষমতা কী হবে, যুদ্ধকালীন সশস্ত্রবাহিনী কীভাবে মোতায়েন হবেÑ এসব বিষয়ে নীতিমালায় বিস্তারিত বলা হয়েছে। শফিউল আলম বলেন, সামরিক ও অসামরিক সম্পর্ক কী হবে, সশস্ত্রবাহিনী ও নাগরিকদের সঙ্গে সম্পর্ক কী হবেÑ এটা আরেকটা চ্যাপ্টারে বলা হয়েছে। গণমাধ্যমের সঙ্গে সামরিক সম্পর্ক কী হবে সেটাও ডিটেইল করা আছে।
মন্ত্রিসভায় ভেজাল সার বিক্রির দায়ে সাজার মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবে আগে যে সাজার পরিমাণ ছিল ছয় মাস, এখন তা বাড়িয়ে দুই বছর করার কথা বলা হয়েছে। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ২০০৬ সালের এই আইন সংশোধন করা হচ্ছে। সংশোধনীর উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভেজাল সার বিক্রি করলে আগে ছয় মাস কারাদ- ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দ-ে দ-িত করার বিধান ছিল। এখন সাজার মেয়াদ বাড়িয়ে দুই বছর কারাদ- এবং পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দ-ে দ-িত করার বিধান করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া এ সার ব্যবস্থাপনা দেখার জন্য ১৫ সদস্যের কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ১৭ সদস্যের কমিটি করতে প্রস্তাব করা হয়েছে।
Facebook Comments Box