“তার কাছ থেকে নয়টি সোনার বার পাওয়া গেছে। প্রতিটি বারের ওজন একশ গ্রাম করে।”
পরে বিমানবন্দর থানায় মামলা করে রোমানকে পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে ওই শুল্ক কর্মকর্তা জানান। কুমিল্লার দাউদকান্দির রোমান (৩৫) মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে কুয়ালালামপুর থেকে শাহজালালে নামেন।
শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগের মহাপরিচালক মঈনুল খান জানান, আর্চওয়ে পার হওয়ার সময় স্ক্যানারে রোমানের তলপেটে ধাতব পদার্থের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। পরে উত্তরার একটি ক্লিনিকে নিয়ে এক্সরে করা হলে সোনা থাকার বিষয়টি স্পষ্ট হয়।
সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ জাকারিয়া অারএফএন টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রাতে আমরা তাকে বলি নিজে থেকে সোনাগুলো বের করে না দিলে ‘অপারেশন’ করে পেট কেটে সেগুলো বের করা হবে। এরপর তিনি নিজেই ‘টয়লেটে’ গিয়ে সোনার বারগুলো বের করে দেন।”
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রোমান শুল্ক গোয়েন্দাদের বলেছেন, এবারই প্রথম তিনি বিক্রির জন্য সোনর বারগুলো কুয়ালালামপুর থেকে নিয়ে এসেছেন।