রাজউকের জোন-৫ এর অথরাইজড অফিসার আ জ ম শফিউল হান্নান বলেন, পার্কিংয়ের স্থলে গোডাউন থাকায় গ্রিনরোডের কমফোর্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে চার লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী মেজিস্ট্রেট নাসির উদ্দিন।ওই এলাকার একটি ভবনের বেইজমেন্টে গাড়ি পার্কিয়ের স্থলে গড়ে তোলা দোকান বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অপসারণ না করায় মালিককে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।এদিন গ্রিনরোডের বিভিন্ন ভবনে ছয়টি কার পার্কিংয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয় বলেও জানান তিনি।রাজউকের জোন-৪ (গুলশান) এর অথরাইজড অফিসার মো. আদিলুজ্জামান আরএফএন টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, অভিযানে বে ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল হামিদ মিয়া।তিনি বলেন, “রাজউক অনুমোদিত নকশায় বেইজমেন্টে কার পার্কিংয়ের নির্দেশনা থাকলেও তারা সেখানে স্থাপনা নির্মাণ করে বসেছিলেন। ভবনটির পাশে ফুটপাতের র্যাম্পও সড়কের ওপরে চলে গিয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটিকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানার পাশাপাশি র্যাম্পগুলো ভেঙে দেওয়া হয়।”আদিলুজ্জামান জানান, অভিযানে গুলশান এলাকায় সুবাস্তু ইমাম স্কয়ার নামের একটি ভবনে বেইজমেন্টের কার পার্কিং নকশা অনুযায়ী না হওয়ায় এবং নকশাবহির্ভূত র্যাম্প নির্মাণ করায় ভবন মালিককে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। উচ্ছেদ করা হয় অবৈধ র্যাম্পগুলো।তিনি জানান, পাশের চারটি বাড়ির সামনের সড়ক থেকে ফুটপাতে উঠার র্যাম্পের বর্ধিতাংশও ভেঙে দেওয়া হয়েছে।এছাড়া উত্তরা ইউনিভার্সিটির পার্কিংয়ের স্থানে গড়ে ওঠা আটটি দোকান ভেঙে ফেলা হয় অভিযানে। তবে সেখানে কোনো জরিমানা আদায় করা হয়নি।